This is Nahid.I am Graduated from Computer Science and Engineering from Comilla University.Stay With me.
"Of course you will
that is gone from you,
than that
And something like that."
Surah Anfal :70
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
I AM NAHIDUL HASAN HIMEL.
THE PERSON OF SIMPLICITY
I AM STUDENT OF COMPUTER SCIENCE AND ENGINEERING IN COMILLA UNIVERSITY .
মুকেশ আম্বানি ভারতের বর্তমান শীর্ষ ধনী। তিনি বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনীদের মধ্যে একজন। সম্প্রতি নিজের মেয়ের বিয়েতে ব্যয় করেছেন ৭০০ কোটি টাকা।
খ্যাতিমান এই শিল্পপতির প্রতিদিন কীভাবে কাটান, তা নিয়ে মানুষের অনেক আগ্রহ রয়েছে। মুকেশ কীভাবে দিন কাটান বা তার প্রতিদিনের কর্মতালিকায় কী কী বিষয় থাকে, তা নিয়ে সম্প্রতি সংবাদ প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম।
জয়পুরে মুকেশ আম্বানি বিলাসবহুল বাড়িটির নাম ‘অ্যান্টিলা’। এই অ্যান্টিলা থেকে তার অফিসের দূরত্ব ৩০ মিনিটেরও কম সময়ের। এখানেই থানে পুরো আম্বানি পরিবার।
মুকেশ আম্বানি ভোর থাকতে থাকতেই ঘুম থেকে উঠে পড়েন। সাধারণত তিনি ভোর ৫টা থেকে সাড়ে ৫টার মধ্যই নিদ্রা শেষ করেন। বাথরুমের কাজ শেষে ৩০ মিনিটের মধ্যে চলে যান অ্যান্টিলার দ্বিতীয়তলায়। এই ফ্লোরে রয়েছে তার জিমনেশিয়াম। সেখানেই তিনি ব্যাম করেন।
তবে শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, রীতিমতো ঘাম ঝরান দেহ থেকে। সকাল ৮টার মধ্যে গোসল সেরে সকালের নাশতার প্রস্তুতি শেষ করেন। ৮টার দিকে চলে যান ১৯ তলায়।
সেখানে পরিবার নিয়ে সকালের নাশতা সারেন ঘণ্টাখানেক সময় নিয়ে। তার সকালের নাশতায় পেঁপের জুস বাধ্যতামূলক। ৯টার মধ্যে নাশতা সেরে অফিসে যাওয়ার প্রস্তুতি নেন আম্বানি। অ্যান্টালির ১৪ তলায় থাকে তার অফিসের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। ১৪ তলার তার ব্যক্তিগত অফিস হিসেবে ব্যবহার হয়।
অফিসে যাওয়ার সব প্রস্তুতি সেরে ১০টা ১০ মিনিটের দিকে চলে যান মায়ের কাছে। মায়ের কাছ থেকে আশীর্বাদ নিয়ে ঘর ছাড়েন তিনি। অন্য কোনো কাজ বাদ পড়লেও এই কাজটি কখনো বাদ পড়তে দেন না তিনি।
মায়ের কাছ থেকে দোয়া ১৬ তলায় স্ত্রী আর ১৩ তলায় সন্তানদের সঙ্গে দেখা করে অফিসের উদ্দেশে রওনা হন। মুকেশ মাঝে মাঝে নিজেই গাড়ি চালান। অফিস বেরি দূরে না হওয়ায় সাড়ে ১১টার মধ্যে তিনি অফিসে পৌঁছে যান।
অফিসে আগে থেকেই তার কার্জতালিকা প্রস্তুত থাকে। ব্যক্তিগত সহকারীর কর্মতালিকা দিয়ে সেটি দেখে সে অনুযায়ী কাজ শুরু করেন মুকেশ। সকাল ১১টা থেকে তিনি অফিসের কাজ শুরু করেন এবং শেষ করেন রাত ৮টায়।
৮টার পরপরই তিনি অফিস থেকে বাসার উদ্দেশে বের হন। ৯টার মধ্যে বাসায় ফিরে ১৫ তলায় গিয়ে অফিসের পোশাক ছাড়েন। বাসায় ফিরে তিনি সময় নষ্ট না করে ৯টার পরপরই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে খাবারের টেবিলে চলে যান।
রাত ১০টার মধ্যে খাবার সেরে ফেলেন। মুকেশ আম্বানির রাতের খাদ্য তালিকায় থাকে চাপাটি, ভাত, ডাল, সবজি, সালাদ।
রাতের খাবার শেষ করে ১ ঘণ্টার মতো সময় তিনি পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কাটান। ১১টার দিকে অন্যরা নিদ্রায় চলে যান। এরপর মুকেশ আরও ঘণ্টাখানেক ব্যক্তিগত কাজ সারেন। ১২টার দিকে তিনি ঘুমিয়ে পড়েন।
ব্র্যাক স্কুলে পড়ছিলাম,,,😍 গবেষণা খাতে সর্বোচ্চ ব্যয় করা দেশসেরা ৬ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের UGC প্রকাশিত লিস্ট : . ১) ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি - ৩৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা ২) ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি - ৬ কোটি ৭৬ লাখ; ৩) নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি - ৫ কোটি ৫৬ লাখ; ৪) সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি - ৪ কোটি ৮২ লাখ; ৫) আমেরিকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ( AIUB) - ৪ কোটি ৩৪ লাখ ও ৬) IUB - ৩ কোটি ছয় লাখ টাকা। . সূত্র : কালের কণ্ঠ UGC প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী গবেষণা খাতে সর্বোচ্চ ব্যয় করা ৯ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হলো : . ১) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়- ৪ কোটি ৮৬ লাখ ২) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় - ২ কোটি ৯৩ লাখ টাকা ৩) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় - ২ কোটি সাত লাখ টাকা। ৪) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় - ১ কোটি ৯৯ লাখ ৫) SUST - ১ কোটি ৯৪ লাখ ৬) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় - ১ কোটি ৮৬ লাখ ৭) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় - ১ কোটি ৪২ লাখ ৮) বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ( BUET) - ১ কোটি ৪০ লাখ ৯) বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস ( BUP) - ১ কোটি ছয় লাখ টাকা। . সূত্র : কালের কণ্ঠ
অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হবার পরের অভিজ্ঞতা জানতে চেয়েছেন। যারা এখনো করোনায় আক্রান্ত হননি (সৃষ্টিকর্তা সবাইকে সুস্থ রাখুক) এবং যারা আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে রয়েছেন তাদের উদ্দেশ্যে আমার ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে শেয়ার করছি.......
✅ প্রথমে বলে নিই আমি কিভাবে আক্রান্ত হলাম??
মার্চের ০৮ তারিখ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী সনাক্ত হওয়ার পর সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নে মানুষের মাঝে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, হোম কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিতকরণ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রায় প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে মাঠে থাকতে হয়েছে এবং নিয়মিত অফিস করতে হয়েছে। এছাড়াও মুজিববর্ষে ''করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৫০ লক্ষ পরিবারের মধ্যে" নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান কর্মসূচির আওতায় এ জেলার ৫০,০০০ (পঞ্চাশ হাজার) পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে গঠিত তালিকা যাচাইয়ের কাজ বাড়ি বাড়ি গিয়ে করেছি। তাছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে গরীব ও দুস্থ মানুষের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছি। অসাবধানতাবশত কখন, কিভাবে, কার মাধ্যমে সংক্রমিত হলাম বুঝতেই পারিনি। যখন দেখলাম শরীরে হালকা জ্বর, সর্দি, কাশি অনুভূত হচ্ছে তখনই দেরি না করে করোনা পরীক্ষার জন্য স্যাম্পল পাঠালাম। রিপোর্ট যা হবার তাই - করোনা পজিটিভ। 😥
একথা শোনার পর আমার ক্ষেত্রে যা হয়েছে- 😔 হাত-পা কাঁপা-কাঁপি শুরু হয়ে গিয়েছিল। 😔 একটানা ৫-৬ দিন ১/২ ঘন্টার বেশি ঘুমাতে পারিনি। বার বার মনে হয়েছে ঘুমিয়ে পড়লেই না জানি কি হয়ে যায়।
🔵 করোনা পজিটিভ হওয়ার পর যে ঔষধগুলো সেবন করেছি (একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শক্রমে)--
🔷তাছাড়া যেসকল ঘরোয়া টেকনিক অবলম্বন করেছি (সুস্থ অবস্থায়ও আমাদের সকলকেই নিম্নোক্ত টেকনিকগুলো অনুসরণ করা উচিত) -
✅ মধু, আদা, লবঙ্গ, রসুন ও লেবুর রস মিশ্রিত চা/গরম পানি দিনে অন্তত ৪/৫ বার পান করেছি। ✅ দিনে অন্তত ৫ বার গরম পানির Steam (ভাঁপ) নিয়েছি। ✅ লবণ/ভিনেগার মিশ্রিত গরম পানি দিয়ে দিনে কমপক্ষে ৫ বার করে গার্গল (কুলি) করেছি। ✅ ডিম, দুধ, ভিটামিন সি ও ডি সমৃদ্ধ খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খেয়েছি। ✅ প্রতিদিন কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট রোদ পোহাতে হয়েছে। ✅ প্রতিদিন অন্তত ৬-৮ ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করা। (পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের ইমিউনিটি ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে)
🚫 বিঃ দ্রঃ কোনোভাবেই আতঙ্কিত হওয়া যাবে না। মনে সাহস রাখলেই করোনাকে জয় করা সম্ভব। সত্যি কথা বলতে করোনা একটা আতঙ্ক ছাড়া কিছুই না। আতঙ্কিত হলেই সমস্যা। আমি আবারো বলছি, কোনোভাবেই আতঙ্কিত হওয়া যাবে না।
⏩এছাড়াও নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আমাদের সবাইকে মেনে চলা উচিত⏬ 🔶 নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করুন। 🔶 হাঁচি ও কাশির শিষ্টাচার মেনে চলুন। 🔶 সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। 🔶 সর্বোপরি ঘরে থাকুন, নিরাপদে থাকুন।
আশা করি উপর্যুক্ত নিয়মগুলো অনুসরণ করলে যে কেউ করোনা থেকে সহজেই মুক্তি পাবে। ইনশাআল্লাহ! আবারও নতুন উদ্যোমে দেশের এবং দেশের মানুষের জন্য কাজ করবো। আমার কাছে দেশের এবং দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে পারাটা গর্বের। সকলের দোয়া প্রত্যাশা করছি। ধন্যবাদ।।
মুকেশ আম্বানি ভারতের বর্তমান শীর্ষ ধনী। তিনি বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনীদের মধ্যে একজন। সম্প্রতি নিজের মেয়ের বিয়েতে ব্যয় করেছেন ৭০০ কোটি টাকা।
ReplyDeleteখ্যাতিমান এই শিল্পপতির প্রতিদিন কীভাবে কাটান, তা নিয়ে মানুষের অনেক আগ্রহ রয়েছে। মুকেশ কীভাবে দিন কাটান বা তার প্রতিদিনের কর্মতালিকায় কী কী বিষয় থাকে, তা নিয়ে সম্প্রতি সংবাদ প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম।
জয়পুরে মুকেশ আম্বানি বিলাসবহুল বাড়িটির নাম ‘অ্যান্টিলা’। এই অ্যান্টিলা থেকে তার অফিসের দূরত্ব ৩০ মিনিটেরও কম সময়ের। এখানেই থানে পুরো আম্বানি পরিবার।
মুকেশ আম্বানি ভোর থাকতে থাকতেই ঘুম থেকে উঠে পড়েন। সাধারণত তিনি ভোর ৫টা থেকে সাড়ে ৫টার মধ্যই নিদ্রা শেষ করেন। বাথরুমের কাজ শেষে ৩০ মিনিটের মধ্যে চলে যান অ্যান্টিলার দ্বিতীয়তলায়। এই ফ্লোরে রয়েছে তার জিমনেশিয়াম। সেখানেই তিনি ব্যাম করেন।
তবে শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, রীতিমতো ঘাম ঝরান দেহ থেকে। সকাল ৮টার মধ্যে গোসল সেরে সকালের নাশতার প্রস্তুতি শেষ করেন। ৮টার দিকে চলে যান ১৯ তলায়।
সেখানে পরিবার নিয়ে সকালের নাশতা সারেন ঘণ্টাখানেক সময় নিয়ে। তার সকালের নাশতায় পেঁপের জুস বাধ্যতামূলক। ৯টার মধ্যে নাশতা সেরে অফিসে যাওয়ার প্রস্তুতি নেন আম্বানি। অ্যান্টালির ১৪ তলায় থাকে তার অফিসের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। ১৪ তলার তার ব্যক্তিগত অফিস হিসেবে ব্যবহার হয়।
অফিসে যাওয়ার সব প্রস্তুতি সেরে ১০টা ১০ মিনিটের দিকে চলে যান মায়ের কাছে। মায়ের কাছ থেকে আশীর্বাদ নিয়ে ঘর ছাড়েন তিনি। অন্য কোনো কাজ বাদ পড়লেও এই কাজটি কখনো বাদ পড়তে দেন না তিনি।
মায়ের কাছ থেকে দোয়া ১৬ তলায় স্ত্রী আর ১৩ তলায় সন্তানদের সঙ্গে দেখা করে অফিসের উদ্দেশে রওনা হন। মুকেশ মাঝে মাঝে নিজেই গাড়ি চালান। অফিস বেরি দূরে না হওয়ায় সাড়ে ১১টার মধ্যে তিনি অফিসে পৌঁছে যান।
অফিসে আগে থেকেই তার কার্জতালিকা প্রস্তুত থাকে। ব্যক্তিগত সহকারীর কর্মতালিকা দিয়ে সেটি দেখে সে অনুযায়ী কাজ শুরু করেন মুকেশ। সকাল ১১টা থেকে তিনি অফিসের কাজ শুরু করেন এবং শেষ করেন রাত ৮টায়।
৮টার পরপরই তিনি অফিস থেকে বাসার উদ্দেশে বের হন। ৯টার মধ্যে বাসায় ফিরে ১৫ তলায় গিয়ে অফিসের পোশাক ছাড়েন। বাসায় ফিরে তিনি সময় নষ্ট না করে ৯টার পরপরই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে খাবারের টেবিলে চলে যান।
রাত ১০টার মধ্যে খাবার সেরে ফেলেন। মুকেশ আম্বানির রাতের খাদ্য তালিকায় থাকে চাপাটি, ভাত, ডাল, সবজি, সালাদ।
রাতের খাবার শেষ করে ১ ঘণ্টার মতো সময় তিনি পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কাটান। ১১টার দিকে অন্যরা নিদ্রায় চলে যান। এরপর মুকেশ আরও ঘণ্টাখানেক ব্যক্তিগত কাজ সারেন। ১২টার দিকে তিনি ঘুমিয়ে পড়েন।
https://awjin.me/algos-js/dp/tab-memo.html
ReplyDeleteDynamic programming Tabulation and memoization
Deleteব্র্যাক স্কুলে পড়ছিলাম,,,😍
ReplyDeleteগবেষণা খাতে সর্বোচ্চ ব্যয় করা দেশসেরা ৬ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের UGC প্রকাশিত লিস্ট :
.
১) ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি - ৩৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা
২) ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি - ৬ কোটি ৭৬ লাখ;
৩) নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি - ৫ কোটি ৫৬ লাখ;
৪) সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি - ৪ কোটি ৮২ লাখ;
৫) আমেরিকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ( AIUB) - ৪ কোটি ৩৪ লাখ ও
৬) IUB - ৩ কোটি ছয় লাখ টাকা।
.
সূত্র : কালের কণ্ঠ
UGC প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী গবেষণা খাতে সর্বোচ্চ ব্যয় করা ৯ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হলো :
.
১) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়- ৪ কোটি ৮৬ লাখ
২) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় - ২ কোটি ৯৩ লাখ টাকা
৩) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় - ২ কোটি সাত লাখ টাকা।
৪) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় - ১ কোটি ৯৯ লাখ
৫) SUST - ১ কোটি ৯৪ লাখ
৬) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় - ১ কোটি ৮৬ লাখ
৭) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় - ১ কোটি ৪২ লাখ
৮) বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ( BUET) - ১ কোটি ৪০ লাখ
৯) বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস ( BUP) - ১ কোটি ছয় লাখ টাকা।
.
সূত্র : কালের কণ্ঠ
#include
ReplyDeleteint main () {
for (char ch = 'A'; ch <= 'Z'; ++ch) {
printf("%d\t", ch);
}
for (char ch = 'a'; ch <= 'z'; ++ch) {
printf("%d\t", ch);
}
return 0;
}
***** Convert character to integer link
ReplyDeletehttps://stackoverflow.com/questions/5029840/convert-char-to-int-in-c-and-c
BU contest problem :String Reverse
ReplyDeletehttps://www.youtube.com/watch?v=EWiTSLSM3J0
http://alavolacodes.blogspot.com/2013/07/big-mod.html?m=1
ReplyDelete
ReplyDelete#Math_Basic_idea about _Intregration😍😍
https://m.youtube.com/watch?feature=youtu.be&v=0kXz7eaz3IM
ReplyDeleteপ্রোগ্রামিং এর আদ্যপ্রtন্ত
tps://www.facebook.com/100011790780533/posts/989879941415023/
Bitmask :
ReplyDeletehttps://www.shafaetsplanet.com/?p=1357
pattern:
ReplyDeletehttp://www.c4learn.com/c-programs/c-program-to-print-inverted-pyramid.html
অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হবার পরের অভিজ্ঞতা জানতে চেয়েছেন। যারা এখনো করোনায় আক্রান্ত হননি (সৃষ্টিকর্তা সবাইকে সুস্থ রাখুক) এবং যারা আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে রয়েছেন তাদের উদ্দেশ্যে আমার ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে শেয়ার করছি.......
ReplyDelete✅ প্রথমে বলে নিই আমি কিভাবে আক্রান্ত হলাম??
মার্চের ০৮ তারিখ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী সনাক্ত হওয়ার পর সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নে মানুষের মাঝে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, হোম কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিতকরণ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রায় প্রতিদিনই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে মাঠে থাকতে হয়েছে এবং নিয়মিত অফিস করতে হয়েছে। এছাড়াও মুজিববর্ষে ''করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৫০ লক্ষ পরিবারের মধ্যে" নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান কর্মসূচির আওতায় এ জেলার ৫০,০০০ (পঞ্চাশ হাজার) পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে গঠিত তালিকা যাচাইয়ের কাজ বাড়ি বাড়ি গিয়ে করেছি। তাছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে গরীব ও দুস্থ মানুষের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছি। অসাবধানতাবশত কখন, কিভাবে, কার মাধ্যমে সংক্রমিত হলাম বুঝতেই পারিনি।
যখন দেখলাম শরীরে হালকা জ্বর, সর্দি, কাশি অনুভূত হচ্ছে তখনই দেরি না করে করোনা পরীক্ষার জন্য স্যাম্পল পাঠালাম। রিপোর্ট যা হবার তাই - করোনা পজিটিভ। 😥
একথা শোনার পর আমার ক্ষেত্রে যা হয়েছে-
😔 হাত-পা কাঁপা-কাঁপি শুরু হয়ে গিয়েছিল।
😔 একটানা ৫-৬ দিন ১/২ ঘন্টার বেশি ঘুমাতে পারিনি। বার বার মনে হয়েছে ঘুমিয়ে পড়লেই না জানি কি হয়ে যায়।
🔵 করোনা পজিটিভ হওয়ার পর যে ঔষধগুলো সেবন করেছি (একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শক্রমে)--
1) Tab.Zimax 500mg (0+0+1) 7days
2) Tab.Scabo 6/Ivera 6 (2 টা ট্যাবলেট একদিনে একবার)
3) Tab.Tofen 1mg(1+0+1) 15days
4) Nasal drop. Rynex 0.05%(2 drops in each nose 3-4 times daily) (সর্দি থাকলে)
5) Tab.Xinc 20mg(2+2+2) 15days
6) Tab.Ceevit Ds(1+0+1) 15days
7) Tab.Esonix 20mg(1+0+1) (খাওয়ার আগে)
8. Tab.Monas 10mg(0+0+1) 15days
09) Inhaler.Sulprex ( 2 puff /Chap 3-4 times daily) (শ্বাসকষ্ট হলে)
🔷তাছাড়া যেসকল ঘরোয়া টেকনিক অবলম্বন করেছি (সুস্থ অবস্থায়ও আমাদের সকলকেই নিম্নোক্ত টেকনিকগুলো অনুসরণ করা উচিত) -
✅ মধু, আদা, লবঙ্গ, রসুন ও লেবুর রস মিশ্রিত চা/গরম পানি দিনে অন্তত ৪/৫ বার পান করেছি।
✅ দিনে অন্তত ৫ বার গরম পানির Steam (ভাঁপ) নিয়েছি।
✅ লবণ/ভিনেগার মিশ্রিত গরম পানি দিয়ে দিনে কমপক্ষে ৫ বার করে গার্গল (কুলি) করেছি।
✅ ডিম, দুধ, ভিটামিন সি ও ডি সমৃদ্ধ খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খেয়েছি।
✅ প্রতিদিন কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট রোদ পোহাতে হয়েছে।
✅ প্রতিদিন অন্তত ৬-৮ ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করা। (পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের ইমিউনিটি ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে)
🚫 বিঃ দ্রঃ কোনোভাবেই আতঙ্কিত হওয়া যাবে না। মনে সাহস রাখলেই করোনাকে জয় করা সম্ভব। সত্যি কথা বলতে করোনা একটা আতঙ্ক ছাড়া কিছুই না। আতঙ্কিত হলেই সমস্যা। আমি আবারো বলছি, কোনোভাবেই আতঙ্কিত হওয়া যাবে না।
⏩এছাড়াও নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আমাদের সবাইকে মেনে চলা উচিত⏬
🔶 নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করুন।
🔶 হাঁচি ও কাশির শিষ্টাচার মেনে চলুন।
🔶 সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।
🔶 সর্বোপরি ঘরে থাকুন, নিরাপদে থাকুন।
আশা করি উপর্যুক্ত নিয়মগুলো অনুসরণ করলে যে কেউ করোনা থেকে সহজেই মুক্তি পাবে।
ইনশাআল্লাহ! আবারও নতুন উদ্যোমে দেশের এবং দেশের মানুষের জন্য কাজ করবো। আমার কাছে দেশের এবং দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে পারাটা গর্বের।
সকলের দোয়া প্রত্যাশা করছি।
ধন্যবাদ।।